প্রত্যেক ডিজাইনারের সংগ্রহে রাখার মতো ১০টি অসাধারণ ফটোশপ টেম্পলেট
() translation by (you can also view the original English article)
আপনার ইমেজগুলোকে আকর্ষণীয় ও পেশাদারী করে তুলতে ফটোশপ টেম্পলেট দারুণ কাজে দেয়। ভিনটেজ স্টাইলের কোলাজ তৈরি করতে চাচ্ছেন? ভিনটেজ পিএস টেম্পলেট আপনার ছবিকে প্রাচীন রূপ দিবে। সাধারণ কোন বিয়ের ছবিকে নতুন রূপ দিতে চাচ্ছেন? সফট ফোকাস টেম্পলেট ব্যবহার করলে আপনার ছবিগুলো দেখতে সুন্দর হবে!
আরও কিছু ইনস্ট্যান্ট-ফিক্স ফটো টেম্পলেট খুঁজে পেতে চান? এনভাটো মার্কেটে দারুণ সব ইমেজ ইফেক্টের বিশাল সমাহার খুঁজে পাবেন।
প্রতিটি ডিজাইনারের দখলে থাকা উচিত এমন ১০টি ফটোশপ টেম্পলেট এখানে শেয়ার করা হল। আপনার ছবিকে দ্রুত এক্স-ফ্যাক্টর দিতে হলে বাকিটুকু পড়ে ফেলুন...
১। ভিনটেজ টেম্পলেট
ভিনটেজ টেম্পলেট হচ্ছে সংগ্রহে রাখার মতো দক্ষ একটি টুল। আপনি আপনার আধুনিক ডিজিটাল ছবিতে রেট্রো ক্যারেক্টার যোগ করে প্রাচীন ছবির মতো একটা ধাঁচ নিমিষেই নিয়ে আসতে পারবেন।






এই ম্লান ফটো টেম্পলেট ব্যবহার করে আপনি একদম আসলের মতো দেখতে খাঁজ তৈরি করতে এবং বছরের ছাপ পড়েছে এমন ধাঁচ ফুটিয়ে তুলতে পারবেন। সেই সাথে কালার টোন এমনভাবে সেপিয়ার মতো করে পরিবর্তন করতে পারবেন যে খোলা বাজারে বা মিউজিয়ামে একদমই খাপছাড়া মনে হবে না।



রেট্রো অনুপ্রাণিত স্টাইল দরকার হয় এমন সব প্রজেক্টের কাজে ভিনটেজ ইনেজ ইফেক্ট অত্যন্ত কার্যকর। বইয়ের প্রচ্ছদ, সামাজিক মাধ্যম, ম্যাগাজিন, যাই হোক না কেন। ছবিকে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলার উপযোগী করে তৈরি করতে এই বাড়তি টেক্সচার যোগ করা যাবে। আপনি সেই প্রাচীন ঐতিহাসিক ধাঁচে ছবি তৈরি করতে চান নাকি ইন্সতাগ্রামের ফিল্টার দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে ছবি তৈরি করতে চান। জেভাবেই হোক না কেন, এই টেম্পলেটটি দারুণ কাজে দিবে আপনার।



২। জলরঙের টেম্পলেট
পেইন্টিঙের মতো শৈল্পিক টেম্পলেট দিয়ে রুক্ষ ছবিকেও কোমল করে তোলা যায়। অতিরিক্ত উজ্জ্বল রঙের তীব্রতা কমিয়ে ছবিগুলোকে স্বপ্নিল রূপ দেওয়া যায়। আপনি যদি গেম ডিজাইন করার জন্য ইমেজ তৈরি করে থাকেন তাহলে এই টেম্পলেটটি দেখতে বেশ জমজমাট মনে হবে। এটি চরিত্রগুলো এবং দৃশ্যপটকে স্বপ্নিল ও বিমূর্ত করে তোলে।



এই জলরঙের ফটোশপ টেম্পলেটটি আমার পছন্দের তালিকায় সবার উপরে রয়েছে। এটির ইফেক্ট বেশ আধুনিক উপায়ে রেন্ডার করা হয়েছে। ফলে ছবির কিনারায় কেমন একটা গলে যাওয়া ভাব তৈরি হয়েছে। এর মানে হচ্ছে এটিকে বাক্সের মতো কোন ফ্রেমে আটকানোর প্রয়োজন নেই।



সম্পূর্ণ রঙিন ছবিতে ইমেজ দৃঢ় ও জোরালো রাখতে ফোকাস ঠিক রেখে জলরঙের টেম্পলেট প্রয়োগ করার চেষ্টা করুন।



৩। ফ্রেমিং টেম্পলেট
এটি সম্ভবত আপনার দখলে থাকা সবচাইতে দরকারই টেম্পলেট। ভালো ফ্রেমিংয়ের টেম্পলেট থাকলে মকআপ ইমেজ তৈরি করা ছেলেখেলা মাত্র। এই টেম্পলেটগুলো আপনার নির্বাচিত ইমেজগুলো একটি ফ্রেমে গৃহস্থালি, অফিস ও গ্যালারীর সেটিঙে সেট করে।






বিশেষ করে আপনি যদি একজন ইলাস্ট্রেটর, শিল্পী বা ফটোগ্রাফার হয়ে থাকেন তাহলে একটা বাস্তব প্রেক্ষাপটে আপনার শিল্পকর্মের মকআপ ইমেজ দিতে পারলে ক্রেতারা এগুলোর আকার বা বাস্তবে সেগুলো দেখতে কেমন লাগবে সে সম্পর্কে ধারণা পাবে। আপনার ব্যক্তিগত পর্যায়ে বিক্রি বাড়ানোর এটি দারুণ একটি উপায়।



এই স্টাইলিশ ফ্রেমিং টেম্পলেটটি আপনার কাজগুলোকে খুব সাধারণ কালো ফ্রেমে আঁতকে আধুনিক পরিমিত রুচির ঘরে সাজাতে সাহায্য করবে। আপনার ইমেজগুলোকে আরও বেশি অনুপ্রেরণামূলক এবং শৌখিন করে তোলার দারুণ একটি সুযোগ এটি।



৪। ডাবল এক্সপোজার টেম্পলেট
আপনার ছবি একদম সরাসরি কোন মিউজিক ভিডিও বা প্রদর্শনী থেকে তুলে আনা মনে হোক, এমনটা চেয়েছেন কখনও? দুইটি ছবি ফিল্মের একটি ফ্রেমে ধরা হয় এমন ফটোগ্রাফির কৌশল থেকেই মূলত ডাবল এক্সপোজার টেম্পলেটটি অনুপ্রাণিত হয়েছে। চূড়ান্ত ফলাফলটি বরাবরই অসাধারণ চিত্তাকর্ষক হয়।



এখন ডিজিটাল পদ্ধতিতে ডাবল এক্সপোজার পাওয়া সহজ গিয়েছে। তার উপর টেম্পলেট প্রয়োগ করে এটি পাওয়া আরও সহজ হয়ে গিয়েছে। মিউজিক ভিডিও এবং সিনেমাটোগ্রাফিতে এগুলোর ব্যবহার জনপ্রিয়। তবে ডাবল এক্সপোজার মূলত ভিজ্যুয়ালআবে তৈরি প্রিন্ট মিডিয়া, যেমন বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ড এবং ম্যাগাজিনের লেআউটের কাজে বেশি উপযুক্ত।



এই ডাবল এক্সপজার ফটোশপ টেম্পলেটের সাহায্যে আপনি সহজেই কাঙ্ক্ষিত ছবির-মধ্যে-ছবি ইফেক্ট পেতে পারেন। সেই সাথে ভিন্ন ভিন্ন ধরণের ইফেক্ট তৈরি করতে ছয়টি ভিন্ন রঙের ব্যবহার করতে পারবেন।



ডাবল এক্সপোজার ইফেক্ট কিভাবে আরও নিখুঁতভাবে পাওয়া সম্ভব তা জানতে কার্ক নেলসনের তৈরি টেইলর সুইফট অনুপ্রাণিত টিউটোরিয়ালে দেখুন:
৫। কমিক বইয়ের টেম্পলেট
ডিজাইন বোর্ডের সর্বত্র কমিক বইয়ের আর্ট নতুন মাত্রা পাচ্ছে। এটি ঘটছে অনেকটা মারভেল মুভিজের জনপ্রিয়তার কারণে। কমিক বুক ফটোশপ টেম্পলেট আপনার বাস্তব জীবনে তোলা ছবি নিয়ে সেগুলোকে হাতে আঁকা কমিক স্ট্রিপে রূপান্তর করে।



ক্লেমেন্টাইনের বাবল, ব্যানার এবং পপ-আউট টাইপোগ্রাফি সম্পূর্ণ ইফেক্টে যুক্ত হয়। আপনি গ্রাফিক উপন্যাস লেখা বা ইলাস্ট্রেট করা ইমেজ তৈরি করার জন অথবা গতানুগতিক ছবিকে আকর্ষণীয় করে তুলতে ইফেক্ট খুঁজছেন, যাই হোক না কেন, এমন একটি কমিক বইয়ের টেম্পলেট পেলেই কাজ হয়ে যাবে।
৬। ক্রিস্টাল গ্লিচ টেম্পলেট
কখনও ভেবে দেখেছেন ম্যাট্রিক্সে আসলে কোন ত্রুটি রয়ে গেছে কিনা? আপনার আছে কি নেই সেটা বড়ো কথা নয়। আসল ব্যাপার হচ্ছে ক্রিস্টাল গ্লিচ ফটোশপ টেম্পলেট আপনার হাতের কাছে রেখে দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।



এই ডিজিটাল জগত থেকে অনুপ্রাণিত ইফেক্টটিতে কোন ভিডিও টেপ নষ্ট হয়ে গেলে বা কম্পিউটারে বাগ আক্রমন করলে যেমন ইমেজগুলো কেটে কেটে যায় তেমন ধাঁচ দেওয়া হয়। এটি যে কোন আধুনিক, টেকনোলজি সংক্রান্ত ডিজাইন, যেমন অ্যাপ্লিকেশন, ম্যাগাজিন বা ওয়েবপেইজের জন্য একদম যথার্থ। সাধারণ বৈশিষ্ট্যহীন ছবিতে বৈচিত্র্য আনার এটি বেশ মজার একটা উপায়।



হাই ফ্যাশনের ছবি বা গেম থেকে অনুপ্রাণিত ইলাস্ট্রেশন ক্রিস্টাল গ্লিচের ক্ষেত্রে আরও ভালো দেখাবে। এই ক্রিস্টাল গ্লিচ টেম্পলেটটি আমার বিশেষ পছন্দের। এটি সূক্ষ্মভাবে ইমেজকে আলাদা করে ফেলে এবং বাড়তি স্বাভাবিকতা আনতে ক্রিনের রঙের মতো ওয়াশ যোগ করা হয়।



৭। শৈল্পিক টেম্পলেট
কখনও কখনও আপনি আপনার ইমেজে একটা বাড়তি আবেদন তৈরি করতে চাইবেন যেটা সৃষ্টিশীল, স্পেশাল এবং অনন্য মনে হবে। রঙের শৈল্পিক ছটায় আপনার ছবিগুলো একেকটা শিল্পকর্মে পরিণত হবে। এগুলো পোস্টার এবং ফ্লায়ার ডিজাইনে বাড়তি সৌন্দর্য যোগ করে। তবে তা ছাড়াও এটি একই রকম আকর্ষণীয়।



এই শৈল্পিক ফটোশপ টেম্পলেটটি যে কোন ধরণের ছবিতে প্রয়োগ করা যায়। তবে সাধারণ কিন্তু দৃঢ় মেজাজের পোর্ট্রেইট ফটোগ্রাফির সাথে এটি খুব ভালোভাবে কার্যকর।



এই টেম্পলেটে সম্পাদনযোগ্য রঙের ছটা যোগ করা আছে। বাড়তি প্রভাব তৈরি করার জন্য আপনার ছবিকে এক রঙা ফরম্যাটে রূপান্তর করা হয়। পেইন্টে কিছুটা থ্রিডি ফিনিশ এবং পিছনে একটা টেক্সচার করা ক্যানভাস থাকে। এতে করে এক ধরণের বাস্তব ধাঁচ দেখা যায়।



এই ইফেক্টটি ক্যারেক্টার ডিজাইনের সাথে সমন্বিত করা হলে দেখতে চমৎকার লাগে। সিন সিটি স্টাইলের ইলাস্ট্রেশন বা ছবির সাথে অথবা রক্তের মতো লাল রঙের ছটার সাথে মিলিয়ে চেষ্টা করেই দেখুন না হয়।
৮। পোলারয়েড টেম্পলেট
পোলারয়েড টেম্পলেট যে কোন ইমেজে তাৎক্ষণিকভাবে রেট্রো স্টাইলের আবেদন যোগ করে। পারিবারিক ছবি বা পোর্ট্রেইটে আকর্ষণ তৈরি করার জন্য এই স্টাইলটি চমৎকার। ইমেজগুলো পোলারয়েড হিসেবে পরিবর্তন করে সামাজিক মাধ্যমে আপলোড করা যেতে পারে। ইন্সটাগ্রামে আপলোড করার মতো স্টাইলে পুরনো ধাঁচের মতো করে তৈরি করা যায়।



পোলারয়েড টেম্পলেটের এই সৃষ্টিশীল দিকটি আমি বেশি পছন্দ করি। একই ইমেজ বিক্ষিপ্ত পোলারয়েডের মধ্যে ছড়িয়ে রাখা হয় যাতে করে বেশ একটা শৈল্পিক এবং মজার ইফেক্ট পাওয়া যায়। ছবির মুড এবং কালার টোনের উপর নির্ভর করে এটি দেখতে হাশিখুশি ও প্রাণবন্ত মনে হতে পারে।



অথবা চিন্তামগ্নতা ও আলোকচিত্র সাংবাদিকতা



কংক্রিট, স্লেটের বোর্ড এবং পুরনো কাঠ, এই তিনটি পৃষ্ঠতলের মধ্যে বাছাই করে সেরা চূড়ান্ত ফলাফলটি বের করে আনার সুবিধা রয়েছে।
৯। সফট ফোকাস টেম্পলেট
সফট ফোকাস টেম্পলেট হচ্ছে সেই পিএস টুলগুলোর একটি যেখানে আপনি বারবার ফিরে যেতে চাইবেন। যে কোন ছবিতে সফট ফোকাস প্রয়োগ করলে তা সবার কাছেই সুন্দর মনে হবে। রুক্ষ রেখাগুলো কোমল করে ফেলা এবং কোমল একটা আলোয় ছবিকে আলোকিত করে ফেলা সবার কাছেই অনেক জনপ্রিয়।



যে কোন বিয়ে বা অনুষ্ঠানের ছবি সম্পূর্ণ অন্য রকমভাবে সাজিয়ে তুলতে বা যে কোন পোর্ট্রেইট , প্রাকৃতিক ভুদৃশ্য বা ছুটির ছবিতে স্বপ্নিল আবহ ফুটিয়ে তুলতে এই টুলটি আদর্শ। সফট ফোকাস হচ্ছে বিজ্ঞাপনদাতা ও মার্কেটিঙের দায়িত্তে থাকা লোকজনের ব্যবহৃত একটি কৌশল যাতে ছবিগুলো দেখতে হাশিখুশি এবং উৎসাহব্যঞ্জক মনে হয়। কাজেই এটি যে কোন পণ্যের অনলাইন বা প্রিন্ট করা প্রচারমূলক কাজে ব্যবহৃত হতে পারবে।



এই সফট ফোকাস টেম্পলেটটি কোন বাধা ছাড়াই আপনার রং সমন্বয় করাতে পারবে এবং ভুদৃশ্য থেকে শুরু করে পোর্ট্রেইট পর্যন্ত সমস্ত ক্ষেত্রেই প্রয়োগ করা সম্ভব।



১০। কালার ফিল্টার টেম্পলেট
যখন মনে হয় যে সাড়া দুনিয়া ইন্সটাগ্রামে এমন ছবিই শুধু খুজছে যেগুলো বেখাপ্পা মনে হবে না। তখন কী করেন আপনি? প্রতিবাদ করেন নাকি তাদের দাবী মেনে নেন? আপনি যদি পরের দলে হয়ে থাকেন তাহলে কালার ফিল্টার টেম্পলেটহতে পারে আপনার প্রিয় বন্ধু।



কালার ফিল্টার খুব সূক্ষ্মভাবে আপনার ছবিকে ভিনটেজ স্টাইলে রোদের আলোয় ধুলায় ধুসরিত সৌন্দর্য এনে দিবে। কিন্তু মূল ছবিটির খুঁটিনাটি বৈশিষ্ট্য কোনটাই নষ্ট হবে না। শুধুমাত্র সামাজিক মাধ্যমের ব্যবহারের জন্য না কালার ফিল্টার ইমেজ এখন মূলধারার ফটোগ্রাফিতে এবং গ্রাফিক ডিজাইনের কাজেও ব্যবহৃত হচ্ছে। আপনি খেয়াল করলেই দেখতে পাবেন এই স্টাইলটি সব ধরণের পাবলিকেশন এবং মিডিয়াতে ব্যবহৃত হচ্ছে।
ফলাফলস্বরূপ, একটি ভালো কালার ফিল্টার সব সময় নিজের দখলে রাখা ভালো। একটি সাধারণ মানের ছবিকে আরও বেশি উসাহব্যঞ্জক এবং জীবনমুখী করে তুলতে এটি বেশ কাজে দেয়।



কালার ফিল্টার টেম্পলেটে নানান ধরণের রং রয়েছে। এগুলো সহজেই ওপাসিটি ও ব্লেন্ডিং মোড একসাথে ব্যবহার করে মনের মতো সাজানো যায়। এই টেম্পলেটে একটি ডাস্ট ফিল্টার ও নকশাদার ইফেক্ট রয়েছে। এটি আধুনিক ভিনটেজ ধাঁচ নিয়ে আসতে খুব কার্যকর।



আপনার সেরা ফটোশপ টেম্পলেট সংগ্রহ
যে সব প্রজেক্টে দ্রুত ফলাফল দরকার হয় সেখানে ফটোশপ টেম্পলেট অনেক সময় বাঁচিয়ে দেয়। আপনি খসড়া পর্যায়েও এগুলো ব্যবহার করতে পারেন বা যদি ক্রেতা বিভিন্ন ইমেজ ইফেক্ট নিয়ে দ্রুত এবং সহজে পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে চায়।
আপনার টেম্পলেটের সংগ্রহ সমৃদ্ধ করতে এই দশটি টেম্পলেট দারুণ কাজে দিবে। এর মধ্যে কোন কোনটি আপনি বারবার ব্যবহার করবেন (যেমন, সফট ফোকাস, কালার ফিল্টার, ভিনটেজ)। আর বাকিগুলো আপনার সংগ্রহে থাকলে যে কোন কাজে আরও সৃষ্টিশীল নিরীক্ষামূলক হতে চাইলে ব্যবহার করতে পারবেন (যেমন ক্রিস্টাল গ্লিচ, পোলারয়েড)। স্টাইলিশ টাইপোগ্রাফি, ভারসাম্যপূর্ণ লেআউট ও পরিপূরক রঙের সমাহারের একটি দারুণ কার্যকর সংমিশ্রণ তৈরি করুন। ব্যাস, পেয়ে যাবেন আপনার স্বপ্ন ও বাস্তবের সম্মীলন!
- ভিনটেজ টেম্পলেট
- জলরঙের টেম্পলেট
- ফ্রেমিং টেম্পলেট
- ডাবল এক্সপোজার টেম্পলেট
- কমিক বইয়ের টেম্পলেট
- ক্রিস্টাল গ্লিচ টেম্পলেট
- শৈল্পিক টেম্পলেট
- পোলারয়েড টেম্পলেট
- সফট ফোকাস টেম্পলেট
- কালার ফিল্টার টেম্পলেট
আরও কিছু চমৎকার ফটোশপ টেম্পলেট খুঁজে বের করতে চান? এনভাটো মার্কেটে দারুণ সব ইমেজ ইফেক্টের বিশাল সংগ্রহ ঘুরে দেখুন।



