প্রতিটি গ্রাফিক ডিজাইনারের সংগ্রহে রাখার মতো ১০টি চমৎকার ব্যাকগ্রাউন্ড
Bengali (বাংলা) translation by Syeda Nur-E-Royhan (you can also view the original English article)
গ্রাফিক ডিজাইনের অন্যতম সেরা দিকটি হচ্ছে ব্যাকগ্রাউন্ড। লেআউটে টেক্সচার, ইন্টারেস্ট, আর ডিটেইল ব্যবহারে এই ইমেজগুলো আপনার কালেকশনে রাখা সবচাইতে নিখুঁত কিছু কাজের অংশ হয়ে থাকবে।
প্রত্যেক ডিজাইনারের সংগ্রহে থাকা উচিত এমন দশটি অপরিহার্য ব্যাকগ্রাউন্ড নিয়ে আজ আপনাদের কাছে হাজির হয়েছি। একদম সাধারণ মেটে ডিজাইন থেকে শুরু করে তারকাখচিত নীহারিকার মতো জটিল সব ডিজাইন রয়েছে এখানে।
আরও বেশি নতুন নতুন সব ব্যাকগ্রাউন্ড স্টাইলের খোঁজ করছেন তো? এনভাটো মার্কেটে দারুণ সব টেক্সচার ইমেজের বিশাল সংগ্রহে ঘুরে দেখে আসুন।
আপনার প্রতিদিনের ডিজাইনে কাজে লাগবে এমন সব ব্যাকগ্রাউন্ড টেক্সচার খুঁজে পেতে পড়তে থাকুন এই আর্টিকেলটি...
১। কংক্রিট ব্যাকগ্রাউন্ড
আপনার ডিজাইনে মুহূর্তেই সতেজতা নিয়ে আসতে চান? কংক্রিট টেক্সচারে এক ধরণের মেটে ভাবগাম্ভীর্য আসতে পারে। অথবা সূক্ষ্ম ও শহুরে মনে হতে পারে। আপনার ডিজাইনের জন্য যথার্থ সঙ্গী খুঁজে পেতে এই কংক্রিট ব্যাকগ্রাউন্ডের সম্ভারের মধ্য থেকে আপনারটি বেছে নিন।



এই মুহূর্তে কংক্রিট এই বোর্ডে থাকা সবচাইতে হাল ফ্যাশনের ম্যাটেরিয়াল। ইন্টেরিওর এবং প্রোডাক্ট ডিজাইন থেকে শুরু করে গ্রাফিক্স পর্যন্ত। কাজেই আপনার যেসব ডিজাইন আধুনিক ও রুচিশীল হতে হবে সেখানে এটি দারুণ এক মাত্রা যোগ করতে পারে।



নতুন কোন রিটেইল ব্র্যান্ডের জন্য ওয়েবসাইট ডিজাইন করছেন? ডিজাইন ইভেন্টের জন্য প্রমোশনাল ফ্লায়ার তৈরি করছেন? আপনার শৈল্পিক কাজের মধ্যে একটি কংক্রিট টেক্সচার যোগ করে দেখুন। আপনার কাজ নিমেষেই পাবে আধুনিকতার ছোঁয়া।
*সেরা পরামর্শ: ভুল পরিস্থিতিতে ব্যবহৃত হলে কংক্রিট দেখতে নিরুদ্দীপ্ত মনে হতে পারে। আপনার ডিজাইনকে আরেকটু উষ্ণতার ছোঁয়া দিতে তামাটে রঙের মতো ধাতব রং যোগ করতে পারেন এর সাথে।
২। স্পেস ব্যাকগ্রাউন্ড
আমরা প্রত্যেকেই শৈশবের কোন না কোন এক সময় মহাকাশচারী হতে চেয়েছি (বা, হয়তো সত্যি সত্যি বড় হয়েও)। তবে আপনি চাইলে পৃথিবীর বাইরে না যেয়েও এই অপার্থিব সৌন্দর্য আপনার ডিজাইনে নিয়ে আসতে পারেন।
সিনিক স্পেস ব্যাকগ্রাউন্ড হয়তো সবচাইতে সাদাসিধে কোন ব্যাকগ্রাউন্ড না, তবে এটি বিস্ময়করভাবে বহুমুখী। পোস্টার আর্টওয়ার্কের পিছনে লেয়ার হিসেবে এটি দেখতে চমৎকার। আবার কোন হোমপেইজের ব্যাকগ্রাউন্ড স্কিন হিসেবে ব্যবহার করলে এটি একটি সম্পূর্ণ মনোমুগ্ধকর অনলাইন অভিজ্ঞতা দিতে সক্ষম।



স্পেস ব্যাকগ্রাউন্ড দর্শকের মনোজগতে বিশেষ প্রভাব ফেলে। এটা তাদের মধ্যে দুঃসাহসিক ও ঝুঁকিপূর্ণতা ও বুদ্ধিবৃত্তির অনুভূতি দিতে পারে (সায়েন্স মিডিয়া বা ব্যবসায়ী প্রস্তাবনার জন্য একদম যথার্থ)। আবার একই সাথে এটি দারুণ প্রশান্তিকর। খোলাখুলি বলতে গেলে, এগুলোর সৌন্দর্য শ্বাসরুদ্ধকর। আর এগুলোকে ঝলমলে করে তুলতে সামনের দিকে শুধুমাত্র কিছু সাধারণ টাইপোগ্রাফিই যথেষ্ট।
স্পেস নেবুলা ব্যাকগ্রাউন্ডের এই সমাহারটি দেখে নিন। এখানে যে কোন প্রজেক্টের জন্য মানানসই কালার টোনের বিশাল সম্ভার রয়েছে।



৩। গ্রাঞ্জ ব্যাকগ্রাউন্ড
গ্রাঞ্জ বা মেটে ব্যাকগ্রাউন্ড কখনোই পুরনো হয়ে যায় না। এগুলো সমসময়ই ডিজাইনে এক ধরণের অনাড়ম্বর ভাবগাম্ভীর্য নিয়ে আসে। অনাবৃত পেইন্ট টেক্সচার, ম্লান হয়ে যাওয়া কিনারা, এবং গাঢ় অন্ধকারাচ্ছন্ন বর্ণবিন্যাসগুলো খুঁজে নিন।
গ্রাঞ্জ বা মেটে ব্যাকগ্রাউন্ড এত চমৎকার লাগার কারণ হচ্ছে এগুলোতে অনেক বেশি টেক্সচার এবং নজর কাড়া সৌন্দর্য রয়েছে। এগুলো দিয়ে একই সাথে বহুমুখী কাজ করা যায়। এগুলোকে ছবির নিচে লেয়ার হিসেবে ব্যবহার করা যায়। ওপাসিটি মাল্টিপ্লাই করে বেশ কিছু আকর্ষণীয় টেক্সচার নিয়ে আসা যায়। এতে করে আপনার ছবিতে এক ধরণের পুরনো দিনের ভিনটেজ স্টাইলের ইফেক্ট আসবে।



কোন একটা ফেস্টিভাল ফ্লায়ার, প্রদর্শনীর জন্য তৈরি পোস্টার বা ম্যাগাজিন কভারে গ্রাঞ্জ ব্যাকগ্রাউন্ড যোগ করে তাতে গভীরতা নিয়ে আসতে পারেন যাতে দর্শকের আগ্রহ তৈরি হয়। গেমস আর অ্যাপ্লিকেশনে এই অসাধারণ গ্রাঞ্জ ব্যাকগ্রাউন্ড যোগ করলেও খুব চমৎকার দেখা যাবে। ডিজিটাল ডিজাইনে নিয়ে আসবে চিত্তাকর্ষক বৈচিত্র্য।



৪। পলিগন ব্যাকগ্রাউন্ড
ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে পলিগন খুব আহামরি কোন বিল্ডিং ব্লক মনে নাও হতে পারে। তবে একদম চূড়ান্ত রূপটি বিস্ময়করভাবে বহুরূপী এবং দেখতেও পেশাদার।
পলিগন টেক্সচারে এক ধরণের প্রযুক্তিত্তোর স্টাইল রয়েছে যা কর্পোরেট ডিজাইন, যেমন রিপোর্ট, বিজনেস ওয়েবসাইট বা প্রদর্শনীর জন্য উপযুক্ত। রুচিশীল টেক্সচার যোগ করার জন্য এর কোন জুড়ি নেই। বিশেষ করে কর্পোরেট কর্মক্ষেত্রে প্রচুর সময় বেঁচে যায়। এগুলোতে আধুনিক আবার আধুনিকত্তোর রূপ রয়েছে, যার ফলে উন্নত চিন্তা ভাবনা এবং 'সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলার' প্রতিফলন ঘটে।



আপনি যদি অ্যাপ্লিকেশনে টেক্সচার যোগ করার চিন্তা ভাবনা করে থাকেন, তাহলে এই কাজের জন্য পলিগন উপযুক্ত। স্থুল নয়, কিন্তু স্টাইলিশ। সব চাইতে বড় কথা, আপনার ডিজাইনকে হাল ফ্যাশনের রাখতে এখানে একই সাথে ফ্ল্যাট এবং থ্রি-ডি স্টাইলের ভারসাম্য রেখে কাজ করতে পারবেন।



আপনি চাইলে পলিগন টেক্সচারগুলোকে বিভিন্ন বর্ণবিন্যাসের উপযোগী করে নিতে পারেন। এই পলিগন ব্যাকগ্রাউন্ড প্যাকেজের চমৎকার সব রঙের সমাহার দেখে নিন।



৫। ব্ল্যাকবোর্ড ব্যাকগ্রাউন্ড



আপনার ডিজাইন প্রজেক্টের জন্য ব্ল্যাকবোর্ড ব্যাকগ্রাউন্ডস একটা সত্যিকার কাজের জিনিস হতে পারে। টাইপোগ্রাফির পিছনে সেট করে দিলে, বিক্রির জন্য বিজ্ঞাপন, শিক্ষামূলক উপকরণ, বা অনুপ্রেরণাসূচক পোস্টার বা ফ্লায়ার তৈরিতে নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরার জন্য এটি খুব কাজে দেয়।
ব্ল্যাকবোর্ড টেক্সচারের সাথে হাতের লেখা বা আরও ভালো হয় যদি চকবোর্ডের টাইপফেস মিলিয়ে ডিজাইন করা যায়। একদম মনে হবে যেন স্কুল জীবনে ফিরে যাবেন। কলেজ লেকচার স্লাইড তৈরিতে অথবা হেমন্তের বিক্রিবাট্টার বিজ্ঞাপনে এই স্কুলজীবনে-প্রত্যাবর্তন থিমটি খুব কাজে দিবে।
তাই বলে ব্ল্যাকবোর্ড ব্যাকগ্রাউন্ডের রং কালো হতে হবে এমন কোন কথা নেই! গতানুগতিক ব্ল্যাকবোর্ড টেক্সচারে প্রাণের ছোঁয়া নিয়ে আসুন চকের মতো অনুজ্জ্বল সব রঙের মাত্রায়। ঠিক যেমনটা রয়েছে এই ব্ল্যাকবোর্ড ইমেজ কালেকশনে।



৬। ওয়াটার কালার বা জলরং ব্যাকগ্রাউন্ড
আপনার ডিজাইনে একজন দক্ষ পেইন্টারের শৈল্পিক ছোঁয়া দিতে চান? আপনার কাজে সুসংহত হাতের কাজের স্টাইল আনতে চাইলে ওয়াটার কালার ব্যাকগ্রাউন্ডটি একদম যথার্থ। এই কাজের জন্য আপনাকে পেইন্ট ব্রাশ ছুঁয়েও দেখতে হবে না।



ওয়াটার কালার টেক্সচার শুধুমাত্র শিল্পকর্ম বিক্রির বিজ্ঞাপনী কাজের জন্য উপযোগী তা নয়। এগুলো দেখতে হাতে তৈরি শিল্পের মতো বলে যে কোন অরগানিক প্রোডাক্ট বা স্বাধীন ব্যবসার ব্র্যান্ডিং এবং প্যাকেজিংএর জন্য উপযোগী। ঘরে তৈরি সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে কসমেটিকস বা গহনার বাক্স ডিজাইনে এগুলো কাজে লাগান।
ভিন্ন ভিন্ন বর্ণবিন্যাসে সাজালে ওয়াটার কালার টেক্সচার আপনার লেআউটগুলোতে সম্পূর্ণ ভিন্ন আমেজ নিয়ে আসতে পারে। এই ওয়াটার কালার টেক্সচারের সম্ভারের মধ্যে রয়েছে স্বচ্ছ ফিরোজা নীলের সাথে গ্রীষ্মের ছুটির আমেজ (হোটেলের ফ্লায়ার আর ওয়েবসাইটের জন্য দারুণ মানাবে)। উজ্জ্বল লাল একটা সাহসের প্রতিমূর্তি দেয় আমাদের। আবার জলপাই সবুজ, নেভি ব্লু আর কালোর সম্মীলনে (ছবি) একটা চমৎকার প্রাকৃতিক ছোঁয়া পাওয়া যায়। এটিই আবার অন্ধকার করে দিলে এক ধরণের ম্লান ভাব চলে আসতে পারে।



৭। বক্যাহ ব্যাকগ্রাউন্ড
ক্যামেরার মতো ইফেক্ট তৈরি করতে বক্যাহ ব্যাকগ্রাউন্ডটি বিমূর্ত লাইট পিক্সেল দিয়ে তৈরি করা হয়েছে।



যে কোন মিডিয়ার জন্য কাজের উপযোগী এই বক্যাহ টেক্সচার দিয়ে লেআউটে কোমলতা নিয়ে আসা, ওয়েবসাইট, ম্যাগাজিন, বুক কভার ইত্যাদির স্টাইলে সূক্ষ্ম সৌন্দর্য যোগ করা, আরও কতো কী না করা যায়! বক্যাহ ব্যাকগ্রাউন্ডে এক ধরণের সহজাত নারীসুলভ কোমলতা রয়েছে। কাজেই এটি দিয়ে ফ্যাশন ক্যাটালগ, বিয়েশাদির সাজ-সরঞ্জাম, বা শুধুমাত্র ফটোগ্রাফিতে সুন্দর সুন্দর ছবি প্রদর্শনের জন্যও এটি ব্যবহারের উপযুক্ত।
কোন ক্লায়েন্ট যদি তার ডিজাইনটিকে আরেকটু পরিমিত করতে চায় বা সেটিকে আরও কোমল ও সংযত দেখাতে চায় তাহলে তেমন পরিস্থিতির জন্য বক্যাহ ব্যাকগ্রাউন্ডের একটি কালেকশন অবশ্যই রেখে দিন নিজের কাছে।



৮। পেপার ব্যাকগ্রাউন্ড
আমি ব্যক্তিগতভাবে আমার বেশিরভাগ ডিজাইন প্রজেক্টে পেপার ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যবহার করি। কাজেই আমার সংগ্রহ বেশ বিশাল বলা চলে। পেপার ইমেজ সাধারণত পোস্টার, ফ্লায়ার, ষ্টেশনারী, এবং ওয়েব পেইজে এক ধরণের সূক্ষ্ম টেক্সচার যোগ করে।



পুরনো দিনের ধাঁচ এবং ফ্ল্যাট-স্টাইল ডিজাইনের জন্য পেপার ব্যাকগ্রাউন্ড অপরিহার্য। আপনার ডিজাইনটিকে চকচকে আধুনিক রূপ থেকে নিমেষেই পুরনো ধাঁচে পরিবর্তিত করে ফেলুন এটির সাহায্যে
এমনকি আপনি যদি আপনার আইটেমটি কাগজ বা কার্ডে প্রিন্ট করার চিন্তাও করে থাকেন তারপরেও এই "নকল" কাগুজে ব্যাকগ্রাউন্ডের কারণে আপনার পুরো কাজটিতে এক ধরণের কাগুজে স্পর্শানুভূতি আসবে। আপনার যদি দামী টেক্সচারসম্পন্ন কাগজে প্রিন্ট করার মতো যথেষ্ট বাজেট না থাকে তাহলে আপনার প্রিন্টেড আইটেমটিকে বিলাশবহুল চেহারা দিতে এই কৌশলটি বেশ কাজের।



পেপার ব্যাকগ্রাউন্ডের এই সংগ্রহে রয়েছে কালার ওয়াশের বিশাল সমাহার। ভাবগম্ভীর ধুসর টোন থেকে শুরু করে সতেজতায় ভরপুর উজ্জ্বল সব রং।



৯। ব্রিক ব্যাকগ্রাউন্ড
সংগ্রহে রাখার জন্য ব্রিক টেক্সচার খুব ভালো একটা বিকল্প। গ্রাফিতি স্টাইলের টাইপোগ্রাফির বিপরীতে বা পটভূমিতে ফ্রেম করা ইমেজ প্রদর্শনের জন্য এটি যথার্থ।



কোন লেআউটের মূল ভিজ্যুয়াল বৈশিষ্ট্য হওয়ার মতো যথেষ্ট আগ্রহ জাগানোর মতোই এই ব্রিক ব্যাকগ্রাউন্ড। একই সাথে এটি টেক্সটগুলোকে স্বতন্ত্রভাবে তুলে ধরে। এটাতে জরাজীর্ণ ময়লাটে একটা রূপ থাকতে পারে, আবার পরিচ্ছন্ন লাল ইটের স্টাইলও পেতে পারেন। অনেক রকমের প্রজেক্ট এবং স্টাইলের জন্য এটি প্রযোজ্য।



ব্রিক টেক্সচারের এই বিশাল সমাহার যে কারও রুচিবোধকে সন্তুষ্ট করতে পারবে। এখানে পরিচ্ছন্ন পুড়ে যাওয়া টেরাকোটা থেকে শুরু করে পুরনো দেখতে মেরুন রং, সবই রয়েছে।



১০। হোয়াইট ব্যাকগ্রাউন্ড
কোন সন্দেহ ছাড়াই বলা যায় যে আপনার সংগ্রহের যে কোন ব্যাকগ্রাউন্ডের চাইতে এটি সবচাইতে বৈচিত্র্যময়। আপনার যে কোন ডিজাইন প্রজেক্টে ব্যবহারের জন্য এই হোয়াইট টেক্সচারের মৌলিক সমাহার আপনার পছন্দের একটি হতে বাধ্য।
যদিও হোয়াইট ব্যাকগ্রাউন্ডে রং বা নজর কাড়া কোন ডিজাইন নেই, তবু এগুলো সহজে রূপান্তরযোগ্য এবং যে কোন কাজে পেশাদারী চেহারা ফুটিয়ে তুলতে দ্রুত সমাধান দিতে পারে। পোস্টার, ষ্টেশনারী, ওয়েবসাইট, কার্ড ও কভারের ডিজাইনে গ্রাফিক্স, টাইপোগ্রাফি বা অন্যান্য টেক্সচারের পিছনে ব্যবহার করলে সহজেই একটা "উৎকর্ষতা" ফুটে উঠে।



হোয়াইট টেক্সচারের এই সংগ্রহে বুনন, কাগজ, কাঠ এবং ইটের বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত ৪৬টি হাই রেজোল্যুশনের ব্যাকগ্রাউন্ড রয়েছে। পরখ করে দেখুন কিভাবে দ্রুত এটি আপনার সবচাইতে বেশি ব্যবহৃত ব্যাকগ্রাউন্ডে পরিণত হয়ে যায়।



আপনার সেরা ব্যাকগ্রাউন্ডের সংগ্রহ
যে কোন সেরা ডিজাইন লেআউটের জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড অনেকটা মেরুদণ্ডের মতো কাজ করে। ডিজাইনের শক্তিশালী অংশগুলোকে লক্ষণীয় করে তুলে সেই সঙ্গে পুরো কাজটিতে সূক্ষ্ম টেক্সচার, আর রঙের সৌন্দর্য যোগ করে দেয়। এই দশটি অপরিহার্য ব্যাকগ্রাউন্ডের সংগ্রহ আপনাকে যে কোন কাজ এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। সেটা যে কোন থিমের উপর হোক না কেন বা ক্লায়েন্টের চাহিদা যেমনই থাকুক না কেন...
- কংক্রিট ব্যাকগ্রাউন্ড
- স্পেস ব্যাকগ্রাউন্ড
- গ্রাঞ্জ বা মেটে ব্যাকগ্রাউন্ড
- পলিগন ব্যাকগ্রাউন্ড
- ব্ল্যাকবোর্ড ব্যাকগ্রাউন্ড
- ওয়াটার কালার ব্যাকগ্রাউন্ড
- বক্যাহ ব্যাকগ্রাউন্ড
- পেপার ব্যাকগ্রাউন্ড
- ব্রিক ব্যাকগ্রাউন্ড
- আর ভুলে যাবেন না... হোয়াইট ব্যাকগ্রাউন্ড
এমন অতুলনীয় সব টেক্সচারের সংগ্রহ নিয়ে আশা করি আপনি ভবিষ্যতে আপনার প্রজেক্টগুলোতে আরও বেশি পেশাদারিত্ব এবং চমক ফুটিয়ে তুলতে পারবেন।
আপনি যদি আরও সূক্ষ্ম কারুকার্যের ব্যাকগ্রাউন্ড পেতে চান তাহলে অবশ্যই এনভাটো মার্কেটে একবার ঘুরে আসুন। সেখানে দারুণ সব দামে টেক্সচার খুঁজে পাবেন।


